অবশেষে নানা জল্পনার কল্পনার অবসান ঘটিয়ে হাটহাজারীতেই আল্লামা বাবুনগরীর দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
এর আগে বিভিন্ন সূত্রে, বাবুনগরীর দাফন নিয়ে বেশ কয়েকবার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে হাটহাজারী এবং তার গ্রামের বাড়ি বাবুনগরে তার দাফনের কথা জানানো হয়েছিল। কিন্তু হেফাজতের সাবেক আমির বাবুনগরীর ছাত্রদের দাবির মুখে, তার কর্মস্থল হাটহাজারীতেই তাকে দাফন করা হয়।
এর আগে ডাকবাংলোর মাঠে বাবুনগরীর জানাজায় লাখো মানুষের ঢল নামে। জানাজা শেষে হাটহাজারী মাদরাসা হিসেবে পরিচিত আল-জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মুঈনুল ইসলামের কবরস্থানে আল্লামা শফীর কবরের পাশেই তাকে কবর দেওয়া হয়।
১৯ আগস্ট (বৃহস্পতিবার) সকাল ১১টায় ইসলামি পন্ডিত জুনায়েদ বাবুনগরীকে চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেয়া হলে সেখানে তার মৃত্যু হয়। তিনি দীর্ঘদিন ধরে কিডনির সমস্যা ও ডায়াবেটিসসহ বার্ধক্যজনিত নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন।