করোনা মহামারী ও পরিমনি ইস্যুতে চাপা পরে গেছে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ একটি ইস্যু। রোহিঙ্গা নিয়ে বিশ্ব ব্যাংক ও ইউ এন এইচ সি আর এর নতুন পলিসিতে রোহিঙ্গাদের যেসব সুবিধা দিতে বলা হয়েছে সেগুলো শুনবেন ?
ভোটাধিকার, ভুমি কেনার অধিকার, নির্বাচন করা, ব্যবসা করা ইত্যাদি। যা নাগরিকত্বেরই নামান্তর! একে কি বলবেন? মামা বাড়ির আবদার নাকি ধৃষ্টতা !
পেট বেয়াক্কল বাঙ্গালী এর খোঁজই রাখেনা! পেটের ধান্দায় আমরা এত ব্যস্ত এত কিছুর খোঁজ রাখবো কখন? অথচ এত বড় ফ্রেম ওয়ার্ক তৈরীতে কোন পর্যায়েই বাংলাদেশের মতামত নেয়া হয়নি। নিধিরাম সর্দার ইউ এন এইচ সি আর, বিশ্ব ব্যাংক মিয়ামারের সুতোটাও ছিড়তে পারেনি আর বাংলাদেশে এসেছে রোহিঙ্গাদের সুযোগ সুবিধা তথা এদেশের নাগরিকত্ব নিশ্চিত করতে !
এটা মেনে নেয়া যায়না, স্পষ্টতই এই ধরনের এক্টিভিটি রোহিঙ্গাদেরকে এদেশের বিরুদ্ধে যেতে সহায়তা করবে।
এগুলো বন্ধ হওয়া প্রয়োজন।
প্রধান মন্ত্রীর একান্ত ইচ্ছায় এদেশে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়া হয়েছে, কোন বিদেশী সংস্থার কথায় নয়।
আর আমাদের মন্ত্রীরা এ বিষয়ে স্পিকটি নট! প্রতিবাদ তো দূরে থাক।
আমি এদেশের নাগরিক, আমার এই দেশকে কোন দেশের পাশা খেলার মাঠ হতে দিতে পারিনা। এই দেশটি আফগানিস্তান হওয়া রুখতে এক্ষুনি যা করনীয় :
১. এদেশে বিশ্ব ব্যাংকের সকল কার্যক্রম বন্ধ করা প্রয়োজন।
২. ইউ এন এইচ সি আরকে নিষিদ্ধ করা হোক।
৩. এই বিষয়ে জাতিসংঘে নালিশ করা হোক।